লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরে লোড-অনলোড শ্রমিক সংগঠন (বুড়িমারী স্থলবন্দর ও স্টেশন কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিষ্ট্রেশন নং ১৪৩৮) এ-র সভাপতি মো:জফির আলী ভোলা কে মৃত দেখিয়ে শ্রম দপ্তর রংপুর থেকে ভূয়া লাইসেন্স নিয়ে স্থলবন্দরে লোড-অনলোড এ-র কাজ করার অভিযোগ ওঠেছে। ১১ ডিসেম্বর বুধবার বুড়িমারী সোনার ভিটা ব্রিজ সংলগ্ন মাঠে বুড়িমারী স্থলবন্দর ও স্টেশন কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিষ্ট্রেশন নং ১৪৩৮) এ-র সাধারণ সভা এ-ই অভিযোগ তুলে ধরেন সংগঠনের সভাপতি মো: জফির আলী ভোলা। তিনি জানান ১৯৯৬ সনে বন্দরের ১৭২ জন্য শ্রমিক জনতা নিয়ে শ্রম দপ্তর রাজশাহী থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দর ও স্টেশন কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিষ্ট্রেশন নং ১৪৩৮)ট্রেড ইউনিয়নটি অনুমোদন আনেন এবং এ-র সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন,এ-র পরে আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে আওয়ামী পন্থি সদ্দার দের চাপে এবং তাদের দুর্নীতির কারণে তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দেন এরেই ফাঁকে সুকৌশলে তারা আমাকে মৃত দেখিয়ে শ্রম দপ্তর রংপুর থেকে ভূয়া লাইসেন্স নিয়ে স্থলবন্দর ও স্টেশন কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিষ্ট্রেশন নং (১৪৩৮) ব্যবহার করে কাজ করে আসছে। কিন্তু বর্তমান সৈরাশাসন এ-র অবসান ঘটে যাওয়ার কারণে উচ্চ আদালতে আমি জীবিত আছি প্রমান করে আবার শ্রমিকদের মাঝে ফিরে এসেছি শ্রমিকদের সকল অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে আমি কাজ করবো। তিনি আরও বলেন যারা আমার এবং আমার শ্রমিকদের সাথে অন্যায় করেছে তাদের কে আইনের আওতায় আনা হবে। এবিষয়ে বুড়িমারী স্থলবন্দর ও স্টেশন কুলি শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিষ্ট্রেশন নং ১৪৩৮) এ-র বর্তমান সভাপতি দাবিদার ফজলুল হোক জানান উনি ২০০১ সালে সংগঠন থেকে চলে গেলে শ্রম দপ্তর উক্ত ট্রেড লাইসেন্স আমাদেরকে দেয় সেখানে ওনাকে মৃত দেখানো হয়েছে অভিযোগ টি মিথ্যা।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ