রঙ্গশ্রী ইউনিয়ন বাসীর দোয়া কামনা করছেন আনোয়ার হোসেন
বাকেরগঞ্জ রঙ্গশ্রী ইউনিয়ের বাসিন্দা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার পিতা মোহাম্মদ মৌজে হাওলাদার, তিনি ১৯৭৯ সালে ১২ নং রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের লোচনাবাদ গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। স্থানীয় কাদেরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা জীবন শুরু, এখান থেকেই এস এস সি পরবর্তী সরকারি বাকেরগঞ্জ কলেজ থেকে ১৯৯৬ সালে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয ১৯৯৭ সনে ১২ নং রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ২০০২ সালে ১২ নং রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয় ২০০৩ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের তথ্য গবেষণা সম্পাদক নির্বাচিত হন তারপর ছাত্রদলের দীর্ঘদিন কমিটি না হওয়ার কারণে ২০২১ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক নির্বাচিত হয় ২০২২ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সদস্য নির্বাচিত হয় ২০২৪ সালে ১২ নং রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের বিএনপি’র সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার উৎখাতে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের মাধ্যমে ভূমিকা রেখেছেন। দলের সঙ্গে জড়িত থেকে তিনি ১২ নং রঙ্গশ্রী ইউনিয়নে বহুত সামাজিক কার্যক্রমে অবদান রাখেন। যা ইউনিয়ন বাসী অবগত আছেন। পেশা হিসেবে তিনি স্বাধীন ঠিকাদারি পেশা শুরু করেন ২০০৫ সাল থেকে, কর্মক্ষেত্রে অসামান্য সফাল্যর সাথে পথ চলার পাশাপাশি সমাজের মানুষের জন্য কিছু করার প্রেরনায় সেবক হিসেবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দাতা ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য, মসজিদ মাদ্রাসা স্কুল ডোনার গরীব অসহায় লোকদের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন আকাতরে। অসহায় গরীব ছাত্র ছাত্রীদের পড়ালেখার সুযোগ সৃষ্টিতে সাহায্য করা তার আজীবনের লালিত স্বপ্ন। জাতীয়তা বাদী দল বি এন পির দুঃসময়ে নানান প্রতিকুলতার মধ্যে ও তিনি দলের সঙ্গ ছেড়ে যাননি, দলের অসহায় নেতাকর্মীদের আশ্রয় দিয়ে পাশে থেকেছেন, মিছিল মিটিং সভা সমাবেশে অংশ নিয়ে দলের জন্য কাজ করে গেছেন। যে কারণে অত্র এলাকায় তার নীতি আর্দশের জন্য এরইমধ্যে সকল মানুষের কাছে প্রিয়ভাজন হয়ে উঠছেন। তার সেই জনপ্রিয়েতায় ভীত হয়ে এরইমধ্যে তার প্রতিপক্ষের লোকজন তার বিরুদ্ধে অপ্রোপ্রচার শুরু করে দিয়েছেন। অতি সম্প্রতি তার এলাকায় একটি স্কুলে ক্রিকেট খেলার অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উক্ত অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত হলে তাদের সাথে একটা ছবি প্রকাশ হয়। সেই ছবিটি নিয়ে গণমাধ্যমে তাকে বিতর্কিত করতে প্রতিপক্ষর লোকজন নানান অপচেষ্টায় লিপ্ত হন। এ বিষয় তিনি বলেন আমার বাল্য স্মৃতি বিজারিত প্রতিষ্ঠান থেকে সন্মানিত শিক্ষক বৃন্দরা আমাকে বিশেষ অতিথি করছেন, স্বাভাবিক কারণেই শিক্ষকদের আমন্ত্রণ কে সম্মান দেখাতে আমি উপস্থিত হই। এ নিয়ে বিরূপ ধারণা পোষণ করে আমার বিরুদ্ধে অপ্রোপ্রচার মুলত নীচু স্তরের মানুষের পক্ষেই সম্ভব এ নিয়ে বলার কিছু নেই। তিনি অনেকদিন ধরে এলাকার সামাজিক ও ব্যক্তিগত কার্যক্রমের সাথে জড়িত মাসুদপুর কাদেরিয়া দাখিল মাদ্রাসার বিদ্যুসাহী সদস্য, কাঠালিয়া দারুস সুন্নাত দাখিল মাদ্রাসার দাতা সদস্য শ্যামপুর কারি মিয়া হাসি মিয়া কেরাতুল কোরআন কওমিয়া মাদ্রাসার সদস্য সচিব, সাপ্তাহিক শব্দ আকাশ বাকেরগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে ২০০০ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত কাজ করে বর্তমানে প্রথম শ্রেনীর ঠিকাদার হিসেবে বাংলাদেশ এলজিইডি, বাংলাদেশ পুলিশ ও বাংলাদেশ আর্মির প্রথম শ্রেনীর সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে সততার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি অতীতের মতই ভবিষ্যতে ও এলাকাবাসীর সুখে দুখে তাদের পাশে থেকে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করে যেতে চান। এজন্য তিনি এগিয়ে চলারপথে সকলের দোয়া ও আশির্বাদ কামনা করছেন।