সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এর জনগণকে সেবা প্রদানের আকাঙ্ক্ষা অপসারণ এর পরে ও জনসাধারণের তাকে চাওয়া
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে অপসারণ করা হয় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানদের এরই পরিপেক্ষিতে নাচোল উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কামালউদ্দীনকে অপসারণ করা হয়। তিনি জানান সারাদেশে ৮ই মে ২০২৪ ইং সালে প্রথম ধাপে ভাইস চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানগণ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে। তার দাবি সে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে দলমতনির্বি শেষে সকলে তাকে বিপুল পরিমাণ ভোট দিয়ে জয়লাভ করায়। সে জানান আমি দীর্ঘ দিন ধরে নাচোল উপজেলার ১ টি পৌর সভা ও ৪ টি ইউনিয়নের ২৬৭ টি গ্রাম, ১৭৪৫ পাড়া, ৪৫ টি ওয়ার্ড, এবং ৫৭ টি ভোট কেন্দ্র আমি এমন কোন পাড়া নেই বা মহল্লা নেই আমি যায় নি। আমরা উপজেলা তিন জন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলাম আমি জনগণের যে কোনো ডাকে সাড়া দিয়ে যেখানে ডেকেছে সেখানে গিয়েছি তার ফল হিসেবে তারা তাদের ভালোবাসা দিয়ে আমাকে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছিল। এবং জনগনকে আমি প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলাম আমি নির্বাচিত হতে পারলে সর্বদা আমি আপনাদের পাশে থাকবো। আমরা স্বতন্ত্র প্রার্থী আমরা কোনো অন্যায় বা পাপ করিনি। আমাদের অপসারণ করার পরেও আমার কাছে প্রতিনিয়ত জনগণ সেবা পাওয়ার জন্য আসছে। এক জনপ্রতিনিধির কাছে একজন মানুষ আসলে একজন জনপ্রতিনিধি তাকে সান্ত্বনা দিতে পারে। আমি সাধারণ মানুষকে সেবা দেওয়ার জন্য এখনো মুখিয়ে আছি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আবেদন করবো তিনি ভালো মানুষ তিনি সরকার গঠন করেছেন। তিনার ছত্রছায়ায় আমরা যেনো জনগণের সেবা করতে পারি এবং সারা বাংলাদেশর ভাইস চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এই পদটি আমাদের ফেরত দেয়।
সাধারণ জনগণের দাবি কামালউদ্দীন সব মানুষ পাশে থেকে জনগণকে সাহায্য করেছে আমরা তার কাছে সেবা পাওয়ার জন্য তাকে নির্বাচিত করে ছিলাম তার কাছে যেকোনো সময় গিয়ে আমরা আমাদের সেবা নিতে পারতাম কিন্তু এখব তা আমরা পারছি না। সেহেতু তিনি দলীয় ভোট করেনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের দাবি সাধারণ জনগণের কথা ভেবে তাকে তার পদটি ফেরত দেওয়ার জন্য। এবং কয়েকজন ছাত্ররা জানায় উপজেলা ক্যাম্পশে খেলার মাঠ আছে এখানে আমরা খেলাধুলা করি তার কাছে আমরা ফুটবল ব্যাট জার্সি যখন যা চেয়েছি তাই পেয়েছি। তার কাছে সকাল দুপুর রাতে যখন জেতাম সমস্যা হতো না। এখন আর সেই সুবিধাগুলো পায় না কারন সে এখন ভাইস চেয়ারম্যান নেই।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ তার ভাইস চেয়ারম্যান পদটি ফেরত দেওয়ার জন্য।