পাটগ্রাম- হাতিবান্ধার উন্নয়নে ধারা অব্যাহত রাখতে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন এর বিকল্প নেই
হাসিবুল,লালমনিরহাট সংবাদঃ ঐতিহ্যবাহী লালমনিরহাট-১পাটগ্রাম হাতিবান্ধা আসনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এ আসনেও বইতে শুরু করেছে ভোটের হাওয়া।তাই পাটগ্রাম- হাতিবান্ধার উন্নয়নে ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পূর্ণরায় মনোনয়ন প্রত্যাশী,১৯৬৯ সালে ঐতিহাসিক আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ অন্যান্য আসামিদের মুক্তির দাবিতে সমস্ত উত্তরবঙ্গের আওয়ামীনেতাদের সাথে গ্রাম-গঞ্জের জনতাকে ঐক্যবদ্ধ করী নেতা বর্তমান লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি,সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা, আলহাজ্ব মোতাহার হোসেন এমপি।এক সময়ের আসনটি জাতীয় পাটির আসন বলা হলেও সময়ের ব্যবধানে আসনটি এখন আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই আসনটিতে প্রতিনিধিত্ব করছেন নৌকা নিয়ে বিজয়ী আওয়ামী লীগ।
আগামী নির্বাচনেও বিজয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে পুরোদমে কাজ শুরু করেছে আওয়ামী লীগের এই প্রার্থীর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন ।১৯৮৬ সালের নির্বাচন থেকে শুরু করে এ আসনটি সংসদীয় এলাকা লালমনিরহাট-১ পাটগ্রাম হাতিবান্ধা নামে পরিচিত। এই আসনটি একটি পৌরসভা ও ১৯ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এ আসনে ভোটারের সংখ্যা ৪ লাখ ৩২ হাজার ৭শ’ ৫৩ জন। মূলত এ আসন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে ভোটাররা মনে করছেন। তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও এ আসন থেকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর জয়ের সম্ভাবনাই বেশি বলে এলাকাবাসী মনে করেন।
স্থানীয় ভোটার ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ আসনটি বিগত সময়ে জাতীয় পাটির দুর্গ হিসেবে পরিচিত থাকলেও বর্তমানে আওয়ামী লীগের ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ আসনে আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সরব উপস্থিতি ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে কারণে একদিকে যেমন ভোটব্যাংক ও জনসমর্থন বেড়েছে অন্যদিকে, প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের নিষ্ক্রিয়তার কারণে আগের তুলনায় বিএনপি অনেকটা ঝিমিয়ে পড়েছে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে অনেকেরই নাম শোনা যাচ্ছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন পাবেন বলে বেশিরভাগ আওয়ামীনেতা গণ প্রত্যাশা করেন।