হাসিবুল পাটগ্রাম লালমনিরহাট, বাংলাদেশের বহু আলোচিত লালমনিরহাট-১৬ পাটগ্রাম,হাতিবান্ধা -১ আসনে একজন সৎ নিষ্ঠাবান ও সফল আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন সহ সভাপতি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের লালমনিরহাট জেলা শাখা।অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত তিনি। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি,দশরত্ন শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছেন এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।  লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে পাটগ্রাম, হাতিবান্ধায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত সৎ ও সময়নিষ্ঠ সদা হাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদে আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। সকল দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।তিনি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির করে আসছেন, একজন ছাত্রনেতা থেকে ইউনিয়ন ও উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের ভালবাসায় তিনি আজ সফল একজন আওয়ামী নেতা।  মেধা,কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। উপজেলার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে উপজেলাবাসী তাকে ভালো বাসেন। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এ পর্যন্ত পাটগ্রাম হাতিবান্ধার বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ, সংস্কার করে গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা করে দিয়েছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প এনে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ২ উপজেলার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।  এছাড়াও তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত নির্বচনি এলাকায় যাতায়াত করছেন। তাই আগামী দিনে তার সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে পাটগ্রাম,হাতিবান্ধার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পাটগ্রাম, হাতিবান্ধা উপজেলাকে আধুনিক মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে,আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কা নিয়ে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চায় এমনটাই প্রত্যাশা পাটগ্রাম,হাতিবান্ধা উপজেলাবাসীসহ সকলের।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ