ডেক্স রিপোটঃ

বাগেরহাটের রামপাল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে তিন বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি রাজু গ্রেপ্তার শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি (বি এম এস এস) কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য ও সাবেক বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি বাগেরহাট জেলা শাখা প্রচার সম্পাদক ও দৈনিক পূর্ববঙ্গ নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক ইকরামুল হক রাজিব ।
তার সূত্র ধরে সাংবাদিক ইকরামুল হক রাজিব এর উপর অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলা।

আজ ১ মে সন্ধ্যা আনুমানিক সাতটার সময় বাগেরহাট রামপাল উপজেলার বাঁশতলী ইউনিয়নের কালীগঞ্জ বাজারে তোহিদ টি স্টোর নামের একটি চায়ের দোকানে বসে সাংবাদিক রাজীব চা খাচ্ছিল হঠাৎ করে দোকানের ভিতর ঢুকে রহমত আলী শেখ (৩২) পিতা-শেখ আব্দুর রব দোকানের ভিতরে ঢুকে অকথ্য ভাষায় বকাবকি করে,এবং বলে তুই আমার ভাগ্নের নামে কেন সংবাদ প্রকাশ করলি।
তখন সাংবাদিক রাজিব বলেআমি একজন সংবাদ কর্মী সংবাদ প্রচার করাটাই আমার কাজ,আমি আমার পেশাগত দায়িত্ব থেকে এই সংবাদ প্রকাশ , এটা কোন মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করিনি, এই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে আমার উপর আক্রমণ করতে গেলে দোকানের ভিতরে থাকা লোকজন তাকে বাধা দেয় এবং রহমতকে দোকান থেকে বের করে দেয়,রহমত দোকানের বাইরে দাঁড়িয়ে সাংবাদিক রাজীবকে বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় বকাবকি করতে থাকে, একপর্যায়ে রহমতের ছোট বোন সুখী বেগম(৩৫)স্বামী-আলামিন শেখ এসে অতর্কিতভাবে দোকানের ভিতরে ঢুকে সাংবাদিক রাজিবের মাথার লক্ষ্য করে লাঠি দিয়ে আঘাত করে,এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে থাকে,তখন রাজিব ওইখান থেকে পিছনে সরে যায়।রাজিবের হাতে থাকা মুঠোফোন কেড়ে নিয়ে ভেঙ্গে ফেলে এবং ফোন নিয়ে চলে যায়,যাওয়ার সময় নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ মামলা দিবে বলে শত শত লোকের উপস্থিতিতে বলে সুখী বেগম,এবং প্রাণনাশের হুমকি ও প্রদান করে থাকে। উভয় হামলাকারী বাঁশতলী ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা
পরবর্তীতে স্থানীয় ইউপি সদস্য ইমরান হোসেন এর মাধ্যমে ভেঙে ফেলা মুঠোফোনটি সাংবাদিক রাজিবের নিকট হস্তান্তর করে ।
উক্ত ঘটনার সম্পূর্ণ তথ্য রামপাল থানা কর্মকর্তা সোমেন দাস এর নিকট মুঠো ফোনে জানানো হলে সাংবাদিক রাজীবকে একটি লিখিত অভিযোগ থানায় দিতে বলেন I এবং অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তসাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন রামপাল থানা কর্মকর্তা সোমেন দাসI
এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত মামলা প্রক্রিয়াধীন।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ