/ বরিশাল প্রতিনিধি/ বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৯ নং কলসকাঠী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বেবাজ গ্রামের পিতা মৃত সত্তার হাওলাদারের চার ছেলে দুই মেয়ে তবে তার মধ্য এক ছেলে এক মেয়ে অনেক আগেই মারা গেছেন,বিধবা ছালেহা বেগমের তিন ভাই জীবিত থাকলেও দিনমজুরের কাজ করে চলতে হয় তাদের জীবন যাপন। ১৯৯৫ সালে ছালেহা বেগমের স্বামী খলিল হাওলাদার  মৃত্যুবরণ করেন এরপর থেকেই সালেহা বেগম তাদের নিজ বাড়িতে বসবাস করতে থাকেন। ছালেহা বেগম জানায় ওয়ারিশ সূত্রে ছয় ভাই বোনের ৩ শতাংশ জমি থাকলেও আধা শতাংশ জমিতে থাকতে হয় সালেহা বেগমের ,বিধবা সালেহা বেগমের এক মেয়েছিল তাও মারা গেছে ১৫ বছর আগে তবে তারই একটি পুত্র সন্তান ছিল আল আমিন হাওলাদার,  বিধবা ছালেহার নাতিকে নিয়েই চলছে তারই জীবন নেই মাথা গোজার ঠাঁই মানুষের বাড়ি কাজ করে চলতে হয় সালেহা বেগমের কোনদিন কাজ না মিললে না খেয়ে থাকতে হয় সালেহার। তিনি জানায় আমার কোন রকমের একটা মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল এখন ঘূর্ণিঝড় রেমালের তান্ডবে ভেঙে চুরে শেষ হয়ে সর্বশেষ। তিনি আরো জানায়, আমি অনেক নেতাদের দুয়ারে দুয়ারে সাহায্যের জন্য গিয়েছিলাম তার কোন ফলাফল পাইনি তাই সরকারের ও বাকেরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আমার আকুল আবেদন আমাকে একটা মাথা গোজার ঠাঁই করে দেওয়ার জন্য ।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ