মোঃ সামিরুল ইসলামঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

কৃষি সেবা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সর্ববৃহৎ সংস্থা।এছাড়াও বছর ব্যাপী পরিকল্পনা মাপিক চাষাবাদে সরকারি সেবা দানের পাশাপাশি অনলাইন ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানের জন্য প্রতিষ্ঠানটি বেশ কিছু বহুমুখী সেবা রয়েছে।বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ একটি উদাহরণ সৃষ্টিকারী দেশী।স্বাস্থ্য শিক্ষা সহ জনগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকায় কৃষি চাষাবাদে সামগ্রিক মান উন্নয়নে ক্রমবর্ধমান প্রসারে ব্যাপক অবদান রাখছে।

কৃষি চাষাবাদে সার সেচ বালাইদমন ব্যবস্থাপনা থেকে শুরু করে ডিজিটাল ক্রপ ক্যালেন্ডার সুবিধা কৃষকের ব্যবস্থাপনায়।তাছাড়া মাঠ ফসলের চাষাবাদ প্রণালী উন্নয়নের জন্য ১২০ ধরনের ফসলের সার পানি বালাই ব্যবস্থাপনা কৃষকের ডিজিটাল ঠিকানা থেকে বহুমুখী সেবা গ্রহণ করতে পারছে কৃষক।

এদিকে কৃষক তার চাষযোগ্য ফসলের সমখ্য কৃষকদের জানালা নামক অনলাইনে কৃষক সরাসরি ছবি দেখে চাষাবাদের প্রতিকার তুল্য সমাধান আনতে পারে।তাছাড়া বালাইনাশক নির্দেশিকা কৃষি তথ্য সার্ভিস(এ আই এম)কৃষি কল সেন্টার (১৬১২৩) মাল্টিমিডিয়া ই-বুক কৃষি ইনফো সার্ভিস,কৃষি রেডিও এফএম (৯৮.৮) বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল(বি এআরসি)সহ(এ আর এম আই এস)(বিএডিসি)(বি এ আর আই)(বি আর আর আই) এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (বি এ এম) ৬৪ জেলা থেকে সংগৃহীত খুচরা পাইকারি কৃষি প্রস্তাবিত চাহিদা মোতাবেক বাজারদর প্রেরণ করা হয়,তা সুবিধা ভোগ করছে দেশের কৃষকজনগোষ্ঠী।

স্বাধীনতার পর থেকে কৃষি চাষাবাদে সবজির উৎপাদন বেড়েছে ৫ গুন।এবং ধান,ফল ও দানাদার খাদ্য উৎপাদন করে নিজ দেশের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি করছে।সরকারের সমোপযোগী নীতি ও পদক্ষেপ এবং কৃষিবিদ,উদ্যোক্তা,তরুণ কৃষক,বিজ্ঞানী সহ সম্প্রসারণ কর্মী সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলেই যুগান্তকারী সাফল্য অর্জনে বাংলার কৃষি আরোও সমৃদ্ধ দিগন্ত জোড়া ফসলের সোনালী মাঠ থেকে বিস্তৃত হচ্ছে কৃষকের কষ্টার্জিত ফসলের ন্যায্য মূল্য ও তাদের সোনাঝড়া হাসি।

পোস্টটি শেয়ার করুনঃ